জাপান যেতে শিক্ষাগত যোগ্যতা, জাপানে যেতে কত টাকা লাগে,জাপানে যাওয়ার উপায়,জাপানে সর্বনিম্ন বেতন কত,জাপানে কাজের ভিসা,জাপান ভিসা আবেদন সম্পর্কে জানতে চাওয়া মানুষ গুলো হয়তো সপ্নের দেশ জাপানে পড়াশোনা, চাকুরী কেউ বা ভ্রমণের জন্য যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছেন কিন্ত এই সপ্নের দেশ জাপানে যাওয়া আমাদের বাঙালির পক্ষে অনেকটা কষ্ট সাধ্য হলেও সেখানে যাবার অনেক উপায় রেয়েছে, আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে জাপানে যাওয়ার উপায়, জাপান যেতে শিক্ষাগত যোগ্যতা, জাপানে যেতে কত টাকা লাগে, জাপান ভিসা আবেদন, সরকারিভাবে জাপান যাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব, অনেকেরই কমন প্রশ্ন থাকে জাপান যেতে শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং জাপানে যেতে কত টাকা লাগে তাই এই বিষয় সম্পর্কেও বিশদ ধারণা দেবার চেষ্টা করব ।
জাপান পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপরাষ্ট্র, যা প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত। এটি মূলত চারটি বড় দ্বীপ এবং অসংখ্য ছোট দ্বীপ নিয়ে গঠিত। জাপানের রাজধানী শহর টোকিও। দেশটি তার উন্নত প্রযুক্তি, সংস্কৃতি, এবং ঐতিহ্যের জন্য বিশ্বব্যাপী বিখ্যাত। জাপানের অর্থনীতি বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী এবং এটি উন্নত শিল্প, ইলেকট্রনিক্স, এবং অটোমোবাইল উৎপাদনে শীর্ষস্থানীয়। জাপানের ভাষা জাপানিজ এবং মুদ্রা ইয়েন। দেশটির পরিচিতি রয়েছে তার প্রাচীন সামুরাই ঐতিহ্য, সুন্দর মন্দির, চেরি ফুল, এবং ভদ্র আচরণের জন্য।
আরও পড়ুন: আমাদের মাধ্যমে জাপানি ভাষা কোর্স করে জাপান যেতে চান? তাহলে এখানে রেজিস্ট্রেশন করুন
চলুন শুরু করা যাক আজকের মূল টপিক জাপান যেতে শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং জাপানে যেতে কত টাকা লাগে
জাপানে যাওয়ার উপায়
জাপানের যেতে হলে আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু ক্যাটাগরির ভিসা করে তারপর জাপানে যেতে হবে, নির্দিষ্ট ক্যাটাগরির ভিসা বলতে যেমন স্টুডেন্ট ভিসা ওয়ার্কিং ভিসা এবং ভ্রমণ ভিসা। কিন্তু এসব ভিসায় জাপান যাওয়ার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার প্রয়োজন হবে, তাই আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে জাপান যেতে শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং জাপানে যেতে কত টাকা লাগে এই বিষয়সহ জাপানের ভিসার আবেদন এবং বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার পর আপনি জানতে পারবেন জাপান যাওয়ার শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং জাপানে যেতে কত টাকা লাগে।
আরও পড়ুন: জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি? এবং বেতন কত
স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার উপায়
স্বপ্নের দেশ জাপানের পড়াশোনার জন্য যেতে হলে আপনার কি কি যোগ্যতা প্রয়োজন এবং কিভাবে প্রোসেসিং প্রয়োজন সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
আরও পড়ুন: আমাদের মাধ্যমে জাপানি ভাষা কোর্স করে জাপান যেতে চান? তাহলে এখানে রেজিস্ট্রেশন করুন
স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যেতে শিক্ষাগত যোগ্যতা
স্টুডেন্ট ভিসা জাপান যাওয়ার উপায় সম্পর্কে বলতে গেলে প্রথমেই যে বিষয় টা আসে সেটা হলো আমাদের মূল টপিক জাপান যেতে শিক্ষাগত যোগ্যতা, স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার জন্য আপনার নির্দিষ্ট শিক্ষাগত ব্যাকগ্রাউন্ড থাকতে হবে, আপনি কোন বিষয়ে জাপানে পড়াশোনা করতে যেতে ইচ্ছুক সেটার উপর ভিত্তি করে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন যেমন, আপনি যদি জাপানে ডিপ্লোমা বা ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা অনার্স করার জন্য যেতে চান তাহলে দেশে আপনার HSC পাশ সার্টিফিকেট থাকতে হবে। অন্য দিকে আপনি যদি বিএসসি অথবা মাস্টার্স প্রোগ্রামের জন্য যেতে চান তাহলে দেশে আপনার অনার্স পাস অথবা ডিপ্লোম সার্টিফিকেট থাকতে হবে। এইসব শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকলে আপনি স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার জন্য পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে পারেন।
জাপানি ভাষা
আশা করি উপরে জাপান যাওয়ার শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে জেনেছেন, জাপান যাওয়ার শিক্ষাগত যোগ্যতা কমপ্লিট থাকলে আপনি পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য তৈরি, পরবর্তী পদক্ষেপ হচ্ছে জাপানি ভাষা শিক্ষা। জাপানে যেহেতু জাপানিজ ভাষার গুরুত্ব অনেক বেশি তাই আপনি জাপানের যে কোনো প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা অথবা চাকরি করেন না কেন আপনাকে অবশ্যই জাপানিজ ভাষা দিয়ে কমিউনিকেশন করতে হবে তাই জাপানে যাওয়ার আগে জাপানি ভাষায় দক্ষ হওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন।
আরও পড়ুন: জাপানি ভাষা শেখার সহজ উপায়
স্টুডেন্ট ভিসায় জাপানে যাওয়ার জন্য আপনাকে জাপানি ভাষার লেভেল N5 পাশ করতে হবে।(জাপানি ভাষা লেভেল সম্পর্কে জানতে পড়ুন) যদিও N5 বেসিক লেভেল এর ভাষা যেটা দিয়ে আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন কিন্তু জাপানিজ ভাষায় কমিউনিকেশন ভালো করতে হলে আপনাকে অবশ্যই N4, N3 লেভেলের ভাষা শিখতে হবে। যাই হোক প্রাথমিকভাবে ভিসার আবেদন করার জন্য আপনাকে N5 লেভেলের ভাষা শিখে JLPT পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে এবং পরীক্ষায় পাশ করলে আপনাকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে যেটা ভিসা আবেদনের সময় প্রয়োজন।
ভর্তির আবেদন এবং ভিসা
আপনি যদি উপরের দুইটা (১. জাপানের যাওয়ার শিক্ষাগত যোগ্যতা ২. জাপানি ভাষা শিক্ষা) রিকোয়ারমেন্ট সম্পন্ন করতে পারেন তাহলে আপনি পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য তৈরি।
পরবর্তী পদক্ষেপ হচ্ছে ভর্তির জন্য আবেদন, ভর্তির আবেদন করার জন্য জাপানের কোনো একটি কলেজ সিলেক্ট করে সেখানে প্রজনীয় ডুকুমেন্ট এবং এক বছরের টিউশন ফি দিয়ে এপ্লিকেশন করতে হবে তারপর সেই কলেজ কর্তৃপক্ষ আপনার ডকুমেন্ট চেক করে ভিডিও কলের মাধ্যমে আপনার ইন্টারভিউ নেবে।
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে কর্তৃপক্ষ আপনার certificate of eligibility বা CEO এর জন্য ইমিগ্রেশনে আবেদন করবে এবং CEO বের হলে সেটা দেশে আপনাকে পাঠাবে তারপর আপনি সেটা দিয়ে বাংলাদেশে জাপান দূতাবাসে ভিসার আবেদন করবেন। ভিসা হয়ে গেলে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এবং ম্যানপাওয়ার বা BMET করে প্লেনের টিকেট করে স্বপ্নের দেশ জাপানে যেতে পারবেন।
আরও পড়ুন: আমাদের মাধ্যমে জাপানি ভাষা কোর্স করে জাপান যেতে চান? তাহলে এখানে রেজিস্ট্রেশন করুন
স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যেতে কত টাকা
জাপানে যেতে কত টাকা লাগে এই হিসাবটা নির্দিষ্ট করে বলা একটু মুশকিল কারণ বাংলাদেশে অনেক এজেন্সি আছে এবং বিভিন্ন এজেন্সি ভিন্ন ভিন্ন চার্জ করে থাকে কিন্তু এই অ্যামাউন্ট টা এক বছরের টিউশন ফি, ভিসা প্রসেসিং খরচ এবং এয়ার টিকিট সহ মোট বার লক্ষ (১২,০০০০০) টাকা খরচ হতে পারে। আশা করি উপরোক্ত লেখা থেকে স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যেতে শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং জাপানে যেতে কত টাকা লাগে তা বুঝতে পেরেছেন।
জাপানে কাজের ভিসা
জাপানে উচ্চশিক্ষার পাশাপাশি কাজের জন্যও রয়েছে সুবর্ণ সুযোগ এপর্যায়ে আমরা আলোচনা করব কাজের ভিসায় জাপান যেতে শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং জাপানে যেতে কত টাকা লাগে।
বাংলাদেশ থেকে কাজের ভিসায় জাপান যাওয়ার জন্য 3টা ভিসা ক্যাটাগরি রয়েছে এর 3টা ক্যাটাগরির মাধ্যমে আপনি জাপানে কাজের ভিসা পেতে পারেন
১. টেকনিক্যাল ইন্টার্ন ভিসা বা TITP
২. SSW ভিসা
৩. ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিস ইঞ্জিনিয়ার ভিসা
এই 3টি ভিসায় জাপান যেতে নিদ্রিষ্ট কিছু শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং নিদ্রিষ্ট এম্যাউন্ট টাকা প্রয়োজন ।
আরও পড়ুন: সরকারিভাবে জাপান যাওয়ার উপায় এবং কি কি যোগ্যতা প্রয়োজন
টেকনিক্যাল ইন্টার্ন ভিসা বা TITP
টেকনিক্যাল ইন্টার্ন ভিসা বা TITP ভিসায় জাপানে যেতে হলে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কমপক্ষে SSC বা সমমান থাকতে হবে, এই ভিসায় জাপানে যাওয়ার জন্য ৩.৫ – ৪ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।
টেকনিক্যাল ইন্টার্ন ভিসা বা TITP ভিসা সম্পর্কে জানতে পড়ুন
SSW ভিসা
SSW ভিসায় জাপানে যেতে হলে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কমপক্ষে SSC বা সমমান থাকতে হবে, এই ভিসায় জাপানে যাওয়ার জন্য ৪ – ৫ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।
আরও পড়ুন: আমাদের মাধ্যমে জাপানি ভাষা কোর্স করে জাপান যেতে চান? তাহলে এখানে রেজিস্ট্রেশন করুন
ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিস ইঞ্জিনিয়ার ভিসা
ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিস ইঞ্জিনিয়ার ভিসায় জাপানে যেতে হলে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক বা ইঞ্জিনিয়ারিং কমপ্লিট থাকতে হবে, এই ভিসায় জাপানে যাওয়ার জন্য ১০-১২ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।
ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিস ইঞ্জিনিয়ার ভিসা সম্পর্কে জানতে পড়ুন
কাজের ভিসায় জাপানে যাওয়ার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা যদি আপনার থাকে তাহলে ভিসা পেতে কিছু নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে। নিচে প্রধান ধাপগুলো উল্লেখ করা হলো:
- প্রথমে আপনাকে জাপানের কোনো একটি কোম্পানি থেকে কাজের প্রস্তাব (job offer) পেতে হবে। এটি কাজের ভিসার জন্য আবেদন করার প্রাথমিক শর্ত।
- জাপানে কাজের ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট হলো “সার্টিফিকেট অফ এলিজিবিলিটি (COE)”। আপনার নিয়োগকর্তা এটি জাপানে ইমিগ্রেশন ব্যুরোর মাধ্যমে প্রসেস করবে। COE পাওয়ার পর, আপনি সেটি নিয়ে জাপানের দূতাবাসে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
- COE পাওয়ার পর, আপনি জাপানের নিকটস্থ দূতাবাস বা কনস্যুলেটে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করবেন। আবেদন প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে আবেদন ফর্ম পূরণ, COE, পাসপোর্ট, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস জমা দেওয়া।
- দূতাবাস বা কনস্যুলেট আপনার আবেদন এবং ডকুমেন্টস পর্যালোচনা করার পর, কাজের ভিসা ইস্যু করবে। ভিসা পাওয়ার পর, আপনি জাপানে কাজ করার জন্য যেতে পারবেন।
- জাপানে পৌঁছানোর পর, আপনাকে ইমিগ্রেশন অফিসে রিপোর্ট করতে হবে। আপনি সেখানে রেসিডেন্স কার্ড (Residence Card) পাবেন, যা জাপানে আপনার কাজের এবং বসবাসের প্রমাণ হিসেবে কাজ করবে।
আরও পড়ুন: জাপানে সর্বনিম্ন বেতন কত? এবং সবচেয়ে বেশি বেতনের ৪ টি কাজ
শেষ কথা : আশা করি উপরের লেখা থেকে জাপান যেতে শিক্ষাগত যোগ্যতা, জাপানে যেতে কত টাকা লাগে, জাপান যাওয়ার উপায়, স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার উপায়,জাপান ভিসা আবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়েছেন, আপনার আরও যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে নিচের প্রশ্ন উত্তর সমূহ দেখতে পারেন এবং আমাদের প্রবাসী বাংলাদেশী ফেসবুক গ্রুপে যুক্ত হতে পারেন এবং ইনবক্স করতে পারেন আমাদের FujiTechBD ফেসবুক পাইজে ।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর
জাপানে সর্বনিম্ন বেতন কত?
জাপানে প্রতিটি প্রদেশের নিজস্ব সর্বনিম্ন বেতন নির্ধারণ করা হয়। ২০২৪ সালের তথ্য অনুযায়ী, জাপানের বেশিরভাগ প্রদেশে সর্বনিম্ন ঘণ্টা বেতন প্রায় ১০০০ ইয়েন (প্রায় ৭০০ টাকা) থেকে ১১০০ ইয়েন (প্রায় ৭৭০ টাকা) পর্যন্ত হতে পারে। এটি পরিবর্তিত হতে পারে।
বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ পোস্ট টি পড়ুন।
জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি?
জাপানে বর্তমানে কয়েকটি ক্ষেত্রে কর্মীর চাহিদা বেশি যেমন:
1. স্বাস্থ্যসেবা: নার্স, চিকিৎসক, এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারদের চাহিদা খুবই উচ্চ।
2. আইটি এবং প্রযুক্তি: সফটওয়্যার ডেভেলপার, সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ, এবং ডেটা বিশ্লেষকদের জন্য বিপুল চাহিদা রয়েছে।
3. বৈদেশিক ভাষার শিক্ষক: ইংরেজি ভাষার শিক্ষক সহ অন্যান্য ভাষার শিক্ষকের চাহিদা রয়েছে।
4. যন্ত্রাংশ এবং অটোমেশন: ম্যানুফ্যাকচারিং এবং রোবোটিক্স সম্পর্কিত পেশার জন্য কর্মী প্রয়োজন।
5. পর্যটন: জাপানের পর্যটন শিল্পে বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মী যেমন হোটেল স্টাফ এবং গাইডের প্রয়োজন।
সরকারিভাবে জাপান যাওয়ার উপায়?
বাংলাদেশ থেকে জাপানে সরকারি ভাবে যাওয়া যায় মূলত টেকনিক্যাল ইন্টার্নশিপ ভিসায়, এজন্য আপনাকে I M Japan ট্রেনিং প্রোগ্রাম এ পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে এবং এই ট্রেনিং সম্পূর্ণ করে সরকারি ভাবে জাপানে যেতে পারবেন।